ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা সমূহ

 ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের জন্য একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ। আমরা অনেকেই ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা সমূহ জানিনা। তাই আমাদের শরীর পরিপূর্ণ ক্যালসিয়াম গ্রহণ করতে পারেনা। আজকের আর্টিকেলটিতে আলোচনা করব ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা সমূহ এবং ক্যালসিয়ামের অভাবে যে সকল রোগগুলো হয়। এই আর্টিকেলটিতে সকল তথ্য আলোচনা করা হয়েছে।

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা সমূহ
ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের হাড়কে মজবুত ও শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। আজকের এই আর্টিকেলটিতে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা সমূহ এবং ক্যালসিয়াম ঘাটটির লক্ষণ সমূহ আলোচনা করা হয়েছে।

ক্যালসিয়ামের অভাব কেন হয়

আমাদের শরীরের সব রকম সব রকম পুষ্টিগুণের যেমন প্রয়োজন আছে তেমনি আমাদের শরীরে ভিটামিন ও ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনও আছে। আমাদের শরীরের সব উপাদান গুলো সঠিক মাত্রায় থাকা প্রয়োজন। এই সকল উপাদান সঠিক মাত্রায় না থাকলে আমাদের শরীর বিভিন্ন রকম সমস্যার সম্মুখীন হয়। ক্যালসিয়াম একটি খনিজ পদার্থ যা আমাদের শরীরের হারও দাঁত কে মজবুত করতে সাহায্য করে।

এমনকি ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ৯৯% হাড়ে এবং ১% রক্তে থাকে। আমাদের শরীরে যখন পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম উপস্থিত থাকে, তখন আমাদের শরীরে ক্যালসিটোনিন নামের একটি হরমোন আমাদের শরীরে বিপরীত কাজ করে। এই হরমোনটি হাড় থেকে ক্যালসিয়াম নিঃসরণ বন্ধ করতে সাহায্য করে এবং প্রসাবে বেশি পরিত্রাণ হওয়ার জন্য কিডনিকে মূলত একটি সংকেত দিয়ে থাকে যেটা আমাদের রক্তের ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কমিয়ে ফেলে।

আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হয় ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার না খেলে। ক্যালসিয়ামের ঘাট যদি শিশু কালে থাকে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে একাধিক হতে থাকে। আবার অনেক ক্ষেত্রে কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক দেয়ার ফলে আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দেয়। মহিলাদের শরীরে একাধিক হরমোনের তারতম্যের কারণেও ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দিয়ে থাকে।

শরীরে ক্যালসিয়াম ঘাটতির লক্ষণ সমূহ

আমাদের শারীরিক কাজকর্ম সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য আমাদের অবশ্যই সুষম খাদ্য খাওয়া জরুরী। আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের সঠিকভাবে কাজ করার জন্য খনিজ পদার্থ ও ভিটামিনের প্রয়োজন আছে। ক্যালসিয়াম হলো খনিজ পদার্থের একটি উপাদান যেটা আমাদের হার ও দাঁতকে সুস্থ সুবল রাখতে সাহায্য করে। তবে পেশির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন আছে। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের কোনটির সম্ভাবনা বেড়ে যেতে থাকে।

এর ফলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ সঠিক মত কাজ করতে পারে না। ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের শরীরে অস্টিওপেনিয়া, অস্ট্রিওপোরোসিস এবং হাইপোক্যালসেমিয়ার ঝুঁকি বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই আমাদের শরীরের সক্ষমতা ও সুস্থতার জন্য ক্যালসিয়ামের ঘাটতি কিনা সেটা অবশ্যই জানা জরুরী। তাই আসুন জেনে নি আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলে কি কি সমস্যা দেখা দেয় তার লক্ষণ সমূহঃ
  • পেশীতে সমস্যাঃ যাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে তাদের পেশীতে ব্যথা, ক্র্যাম্প এবং খিচুনি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। হাত-পা নাড়াচাড়া করার সময় উরুতে এবং হাতের বাহুতে ব্যথা অনুভব হয় । পাও মুখের চারপাশে অসারতাও অনুভব হয়ে থাকে। এরকম সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং ঘরোয়া পদ্ধতিতে ক্যালসিয়াম খাওয়া উচিত।

  • অতিরিক্ত ক্লান্তিঃ ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের শরীরে চরম পরিমাণে অনুভব হয়। ক্যালসিয়ামের অভাবে আপনার বা আমার শরীরে সব সময় অলসতা বোধ বোধ করতে পারে। আবার ক্যালসিয়ামের অভাবে অনিদ্রাও দেখা দিতে পারে। এছাড়াও ক্যালসিয়ামের অভাবে স্বাভাবিকভাবে একটি মানুষের শরীরে মাথাব্যথা, মাথা ঘোড়া, ভুলে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
  • নখ ও ত্বকের সমস্যাঃ আমাদের শরীরে অনেক দিন ধরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকলে নখ ত্বকের কিছু সমস্যা হয়ে থাকে যেমন ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, নখ ভঙ্গুর হয়ে যায়, চুল মোটা হয়ে যায়, ত্বকে চুলকানি হয়, সোরিয়াসিস এর মত সমস্যা হয় এমনকি একজিমার মত সমস্যা দেখা দেয়। এ সকল সমস্যার জন্য আমাদের ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। 
  • অস্টিওপেনিয়া এবং অস্টিওপরোসিসঃ ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের হাড়কে মজবুত করে। আমাদের শরীরে যদি ক্যালসিয়ামের মাত্রা কম থাকে তখন আমাদের শরীর হাড় থেকে ক্যালসিয়াম শোষণ করতে শুরু করে। আর এই কারণে আমাদের হাড় আঘাত প্রবন ও ভঙ্গুর হয়ে যায়। এমনটা হতে থাকলে আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতির কারণে একসময় অস্টিওপেনিয়া এবং অস্ট্রিওপোরোসিস এর মত সমস্যা হতে পারে। আর এই সমস্যা আমাদের শরীরের হার কে পাতলা করে তোলে যার কারণে হাড় ফ্রাকচারের ঝুকিতে থাকে।
  • দাঁতের সমস্যাঃ ক্যালসিয়ামের অভাবের কারণে আমাদের দাঁতের শিকড় দুর্বল হয়ে যায়। এর ফলে আমাদের দাঁত তাড়াতাড়ি ক্ষয় হতে শুরু করে, দাঁত ভঙ্গুর হয়ে যায় এবং মারি খিটখিটে হতে শুরু করে। তাই আমাদের ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরী।
  • বিষন্নতাঃ অনেক গবেষণায় করে দেখা গেছে যে একজন মানুষের শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে তার হতাশা এবং মেজাজ খারাপ হওয়ার মত সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে এবং মেজাজ খিটখিটে হয়।
আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলে উপরোক্ত সমস্যাগুলোর সৃষ্টি হতে পারে। এতে ভয় পাওয়ার কিছুই নেই । আমরা আমাদের শরীরের ক্যালসিয়াম বৃদ্ধির জন্য ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেতে পারি। তারপরও সমস্যা সৃষ্টি হলে ডাক্তারের শরনাপন্ন হওয়া উচিত।

ক্যালসিয়ামের অভাবে যে সকল রোগ গুলো হয়

রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা কম হওয়ার কারণে আমাদের শরীরে হাইপোক্যালসেমিয়া নামক একটি রোগ হয়ে থাকে। সাধারণত এই রোগটি ক্যালসিয়ামের ঘাটটির কারণে হয়ে থাকে। আমাদের শরীরের দীর্ঘমেয়াদি ক্যালসিয়ামের ঘাটতির কারণে , দাঁতের সমস্যা, চোখে ছানি ও মস্তিষ্কের জটিলতার মতো রোগ হতে পারে। ক্যালসিয়ামের ঘাটতির কারণে শিশুদের শরীরে রিকেটস নামক রোগ পাওয়া যায়। এই রোগে শিশুর হাড় দুর্বল হয়ে যায় ফলে সেই শিশুর দুই পা ধুমুকের মতো বাঁকা হতে শুরু করে।

ক্যালসিয়ামের অভাবের কারণে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের শরীরেও বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে। এই রোগগুলো নিয়েই নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ


  • রিকেট রোগঃ আমাদের দেহে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে অনেকেরই রিকেটস রোগ হতে পারে। এই রোগ হওয়ার ফলে আমাদের শরীরের হাড় নরম ও দুর্বল হয়ে যায়। ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি যদি শরীরে ভিটামিন ডি এর কমতি দেখা দেয় তাহলে আমাদের শরীরের হাড়ের দীর্ঘমেয়াদি যে কোন সমস্যা হতে পারে এবং হাড় ভঙ্গুর হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে।
  • হাড় ফ্র্যাকচারঃ আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের দীর্ঘমেয়াদি অভাব হলে শরীরের হাড় ফ্র্যাকচার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মহিলাদের ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে মেয়েদের হাড় ফ্র্যাকচার হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। এই জন্য আমাদের সবার বয়সন্ধিকালে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার পরিমাণ মত খাওয়া উচিত।
  • হাড় ক্ষয়ঃ আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে অস্টিওপোরোসিস বা হার ক্ষয়ের মত অনেক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই আমাদের ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত।
  • পেশীর টিট্যানি রোগঃ আমাদের দেহে ক্যালসিয়ামের অভাবে হাইপোক্যালসেমিয়া হয়ে পেশির-টিট্যানি রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই আমাদের ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা সমূহ

আমাদের শরীরে ক্যালসিয়াম একটি অপরিহার্য ভিটামিন বা খনিজ পদার্থ। সাধারণ পরিস্থিতিতে একজন প্রাপ্তবয়স্ক সাধারণ মানুষের প্রতিদিন ৭০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন হয়। বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন আমাদেরকে সুষম খাদ্য খাওয়ার পরামর্শ দেন। সুষম খাদ্যের মধ্যে রয়েছে খনিজ পদার্থ ভিটামিন আর এসব সুষম খাদ্যের মধ্যে রয়েছে দুধ, পনির ও অন্যান্য দুধ জাতীয় খাবার, সবুজ শাকসবজি যেমন ব্রকলি, বাঁধাকপি, ওকরা ইত্যাদি, মাছ, সয়াবিন ইত্যাদি খাবার গুলো ক্যালসিয়ামের অন্তর্ভুক্ত।
তাই আমাদের ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার সম্পর্কে জানা উচিত। আসুন জেনে নি ন ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে কোন কোন খাবার গুলো তালিকাভুক্ত যেমনঃ
  • কলাঃ কলা ক্যালসিয়ামের একটি ভালো উৎস। ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের হাড় এবং দাঁতের গঠনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ। আমাদের হার ও দাঁত মজবুত করতে আমাদের প্রতিদিন কলা খাওয়া উচিত। দুর্বল হাড়ের সমস্যা সমাধানে প্রতিদিন আমাদের কলা খাওয়া উচিত। তবে একজিমা রোগীর ক্ষেত্রে কলা না খাওয়াই উচিত। কলার পরিবর্তে সে অন্য কিছু খেতে পারে ক্যালসিয়াম বৃদ্ধির জন্য।
  • পালং শাকঃ আমাদের চারপাশের সবুজ শাকসবজি প্রায় গুলোই ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে পড়ে। আমাদের দেহের দৈনিক চাহিদার২৫-৩০% ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে সবুজ শাকসবজি। এর মধ্যে বেশি কার্যকরী পালং শাক। পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও ফাইবার এবং আইরন। এর কারণে আপনার আমার শরীর ও হার ভালো পুষ্টি পেতে পারে পালং শাক থেকে।
  • বাদামঃ বাদামে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকে তবে ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস থাকে। যা আমাদের দেহের হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হাড়ের ক্যালসিয়াম শোষণ করতে সাহায্য করে ম্যাগনেসিয়াম। বয়স বাড়ার পাশাপাশি আপনার স্বাস্থ্য এবং হাড়কে মজবুত করতে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের বাদাম খাওয়া উচিত।
  • কমলার রসঃ আমাদের অনেকেরই হয়তো অজানা যে, কমলার রসে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি থাকে। ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের হাড়কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন নিয়মিত কমলার রস খেলে অস্টিওফেরোসিসের মতো রোগের ঝুঁকি অনেক কমানো যায়।
উপরোক্ত খাবারগুলো আমাদের শরীরের খনিজ পদার্থ এবং ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করবে। তাই আমাদের প্রতিদিন নিয়মিত এসব খাবার গুলো খাওয়া উচিত।

অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম খেলে কি হয়

আমরা জেনেছি ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের উপকার করে থাকে। কিন্তু অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের অপকারও হয়। অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরে হার্টের অসুখ বৃদ্ধি করে। অতিরিক্ত ক্যালসিয়ামের ফলে পেট ব্যথা, বমি বমি ভাব, অবসাদ এমনকি আমাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি থাকে। পুরুষের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম গ্রহণের ফলে প্রোস্টেট ক্যান্সার হওয়া সম্ভাবনা থাকে। আর আমাদের শরীরে আয়রন, জিংক ও ম্যাগনেসিয়াম একত্রে মিশে যাওয়ার কারণে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম তৈরি হতে পারে।

শেষ কথা

আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে আমরা জেনেছি ক্যালসিয়ামের অভাব কেন হয়, ক্যালসিয়াম ঘাটতির লক্ষণ সমূহ, ক্যালসিয়ামের অভাবে কি কি রোগ হয় এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা সমূহ এই সকল তথ্য সম্পর্কে। এছাড়াও আমরা জেনেছি অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম খেলে কি হয়। আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে আমরা উপরের লিখিত খাবার গুলো খেতে পারি। এতে আমাদের ক্যালসিয়ামের অভাবটা অনেকটাই দূর হয়ে যাবে। প্রিয় পাঠক আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে। এই বিষয়ে আরো কোনো তথ্য জানার থাকলে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন। ওয়েবসাইটটি ঘুরে দেখার অনুরোধ রইলো।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url